More

Social Media

[ivory-search id="135666" title="Post Search"]
Light
Dark

কোহলির অপেক্ষায় স্কটিশ ড্রেসিংরুম

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে স্কটল্যান্ডের শুরুটা ছিল উড়ন্ত। গ্রুপ পর্বে বাংলাদেশকে হারিয়ে দারুণ শুরু করেছিল তাঁরা। তবে সুপার টুয়েল্ভে সত্যিকারের পরীক্ষার মধ্যে পড়েছে স্কটল্যান্ড। অবশ্য এটা তাঁদের কাছেও অনুমেয়ই ছিল। বিশ্বকাপে বড় বড় প্রতিপক্ষের সাথে খেলতে পারাটাই তাঁদের জন্য বড় অর্জন। বিশ্বের সেরা ক্রিকেটারদের বিপক্ষে খেলাটাও বেশ শিক্ষণীয় দেশটির ক্রিকেটারদের জন্য।

স্কটল্যান্ডের অধিনায়ক কাইল কোয়েটজারও মনে করেন সেরা ক্রিকেটারদের সাথে খেলে অনেক কিছু শিখছে তাঁর দল। ভারতের বিপক্ষে ম্যাচে অবশ্য কোন ছাড়া দিতে চায় না স্কটিশরা। তবে ভারতের ক্রিকেটারদের থেকে অনেক কিছু শিখেই দেশের ফিরতে চান তাঁরা। বিরাট কোহলি কিংবা ভারতের কোন ক্রিকেটার যদি তাঁদের ড্রেসিং রুমে এসে কথা বলে সেটাতেও খুশিই হবেন কোয়েটজাররা।

একটি সাক্ষাৎকারে স্কটল্যান্ডের এই অধিনায়ক বলেন, ‘তাঁরা ক্রিকেটের বড় অ্যাম্বাসেডর। আমি চাই আমাদের ছেলেরা যেনো তাঁদের কোহলি, উইলিয়ামসন কিংবা রশিদ খানদের সাথে কথা বলতে পারে। এটাই শিখার সবচেয়ে ভালো উপায়। আগে হয়তো আমরা মাঠের বাইরেও অনেক জায়গায় দেখা করার কিংবা কথা বলার সুযোগ পেতাম। তবে কোভিডের কারণে এখন সে সুযোগ বেশ কমে এসেছে।’

ads

তিনি তাঁর দল নিয়ে আরো বলেন, ‘এই সবকিছুর অভিজ্ঞতা থেকেই দলটার অনেক কিছু শেখার আছে। ভারত, পাকিস্তান, বাংলাদেশ কিংবা নিউজ্যালন্ডের মত দলগুলোর বিপক্ষে খেলার সুযোগ পাচ্ছি আমরা। ক্রিকেটের সেরা দলগুলোর বিপক্ষে খেলতে পারার অভিজ্ঞতা দারুণ। এসব থেকে শুধু ক্রিকেট না, জীবনেরও অনেক কিছু শেখার সুযোগ পাচ্ছি আমরা। আমরা র‍্যাংকিং এর ১২ তম দল এবং আমাদের কাছে এগুলো বেশ বড় অর্জন মনে হয়।’

বিশ্বের সেরা ব্যাটসম্যানের সাথে টসের জন্য হাটার ব্যাপারে প্রশ্ন করলে তিনি বলে, ‘এটা স্কটল্যান্ডের ক্রিকেট ইতিহাসেরই অন্যতম বড় ম্যাচ গুলোর একটি হতে যাচ্ছে। ভারত বিশ্বের অন্যতম শক্তিশালী দল এবং তাঁদের প্রত্যাক ক্রিকেটারেরই দারুণ ইমপ্যাক্ট রাখার ক্ষমতা আছে। আমরা তাঁদের বিপক্ষে নামবো। আমাদের জন্য বড় ম্যাচই বটে।’

‘এছাড়া টসের জন্য কোহলির সাথে যাওয়াটা শুধু আমি না যেকোন অধিনায়কের জন্যই বেশ গর্বের। এই মুহূর্তে ক্রিকেটের অন্যতম আইকন তিনি। যেই স্টাইলে রান করে চলেছেন তাও অসাধারণ। কেইন উইলিয়ামসনের সাথে লিফটে আমার একবার কথা বলার সুযোগ হয়েছে। তবে বিরাট কোহলির সাথে এখন সেই সুযোগ হয়নি। টসের সময় হয়তো সেই সুযোগও পাওয়া যাবে।’, যোগ করেন তিনি।

ওদিকে বড় দলগুলোর স্পন্সরের অভাব হয় না। তবে স্কটল্যান্ডের ভাগ্যে সেসব জোটে না। এমনকি অধিনায়ক কোয়েটজারও ক্রিকেটার খেলার বাইরে অন্য চাকরি করছেন। ফলে ক্রিকেটে স্বাভাবিক ভাবেই পুরো সময়টা দিতে পারেন না।

নিজেদের এই অবস্থা নিয়ে স্কটল্যান্ডের অধিনায়ক বলেন,’ ফুল টাইম কনট্রাক্ট খুব গুরুত্বপূর্ণ। আমার কন্ট্রাক্ট থাকার পরেও আমি আরো দুটো চাকরি করছি। যদিও সেগুলোও ক্রিকেটের সাথেই সম্পৃক্ত। কিন্তু আমাদের আরো অর্থের প্রয়োজন। যাতে আমরা পুরোপুরি ক্রিকেটেই নিজেদের মনোযোগটা দিতে পারি। সবমিলিয়ে ক্রিকেটে বাড়তি বিনিয়োগ আমাদের জন্য খুব জরুরি।‘

স্কটল্যান্ডের অধিনায়ক কাইল কোয়েটজারও মনে করেন সেরা ক্রিকেটারদের সাথে খেলে অনেক কিছু শিখছে তাঁর দল। ভারতের বিপক্ষে ম্যাচে অবশ্য কোন ছাড়া দিতে চায় না স্কটিশরা। তবে ভারতের ক্রিকেটারদের থেকে অনেক কিছু শিখেই দেশের ফিরতে চান তাঁরা। বিরাট কোহলি কিংবা ভারতের কোন ক্রিকেটার যদি তাঁদের ড্রেসিং রুমে এসে কথা বলে সেটাতেও খুশিই হবেন কোয়েটজাররা।

একটি সাক্ষাৎকারে স্কটল্যান্ডের এই অধিনায়ক বলেন, ‘তাঁরা ক্রিকেটের বড় অ্যাম্বাসেডর। আমি চাই আমাদের ছেলেরা যেনো তাঁদের কোহলি, উইলিয়ামসন কিংবা রশিদ খানদের সাথে কথা বলতে পারে। এটাই শিখার সবচেয়ে ভালো উপায়। আগে হয়তো আমরা মাঠের বাইরেও অনেক জায়গায় দেখা করার কিংবা কথা বলার সুযোগ পেতাম। তবে কোভিডের কারণে এখন সে সুযোগ বেশ কমে এসেছে।‘

তিনি তাঁর দল নিয়ে আরো বলেন,  ‘এই সবকিছুর অভিজ্ঞতা থেকেই দলটার অনেক কিছু শেখার আছে। ভারত, পাকিস্তান, বাংলাদেশ কিংবা নিউজ্যালন্ডের মত দলগুলোর বিপক্ষে খেলার সুযোগ পাচ্ছি আমরা। ক্রিকেটের সেরা দলগুলোর বিপক্ষে খেলতে পারার অভিজ্ঞতা দারুণ। এসব থেকে শুধু ক্রিকেট না, জীবনেরও অনেক কিছু শেখার সুযোগ পাচ্ছি আমরা। আমরা র‍্যাংকিং এর ১২ তম দল এবং আমাদের কাছে এগুলো বেশ বড় অর্জন মনে হয়।’

বিশ্বের সেরা ব্যাটসম্যানের সাথে টসের জন্য হাটার ব্যাপারে প্রশ্ন করলে তিনি বলে, ‘এটা স্কটল্যান্ডের ক্রিকেট ইতিহাসেরই অন্যতম বড় ম্যাচ গুলোর একটি হতে যাচ্ছে। ভারত বিশ্বের অন্যতম শক্তিশালী দল এবং তাঁদের প্রত্যাক ক্রিকেটারেরই দারুণ ইমপ্যাক্ট রাখার ক্ষমতা আছে। আমরা তাঁদের বিপক্ষে নামবো। আমাদের জন্য বড় ম্যাচই বটে।’

তিনি আরো বলেন, ‘এছাড়া টসের জন্য কোহলির সাথে যাওয়াটা শুধু আমি না যেকোন অধিনায়কের জন্যই বেশ গর্বের। এই মুহূর্তে ক্রিকেটের অন্যতম আইকন তিনি। যেই স্টাইলে রান করে চলেছেন তাও অসাধারণ। কেইন উইলিয়ামসনের সাথে লিফটে আমার একবার কথা বলার সুযোগ হয়েছে। তবে বিরাট কোহলির সাথে এখন সেই সুযোগ হয়নি। টসের সময় হয়তো সেই সুযোগও পাওয়া যাবে।’

ওদিকে বড় দলগুলোর স্পন্সরের অভাব হয় না। তবে স্কটল্যান্ডের ভাগ্যে সেসব জোটে না। এমনকি অধিনায়ক কোয়েটজারও ক্রিকেটার খেলার বাইরে অন্য চাকরি করছেন। ফলে ক্রিকেটে স্বাভাবিক ভাবেই পুরো সময়টা দিতে পারেন না।

নিজেদের এই অবস্থা নিয়ে স্কটল্যান্ডের অধিনায়ক বলেন,’ ফুল টাইম কনট্রাক্ট খুব গুরুত্বপূর্ণ। আমার কন্ট্রাক্ট থাকার পরেও আমি আরো দুটো চাকরি করছি। যদিও সেগুলোও ক্রিকেটের সাথেই সম্পৃক্ত। কিন্তু আমাদের আরো অর্থের প্রয়োজন। যাতে আমরা পুরোপুরি ক্রিকেটেই নিজেদের মনোযোগটা দিতে পারি। সবমিলিয়ে ক্রিকেটে বাড়তি বিনিয়োগ আমাদের জন্য খুব জরুরি।‘

লেখক পরিচিতি

আমার ডায়েরির প্রতিটা পৃষ্ঠাই আমার বাইশ গজ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Share via
Copy link